দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর উপায় - অতিরিক্ত গ্যাস হলে কি করনীয়

দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর উপায় ও অতিরিক্ত গ্যাস হলে কি করনীয় এই সব ধরনের বিভিন্ন ধরনের সত্য তথ্য পেতে হলে আপনি এই পোষ্ট টি পড়ুন। তাহলে আপনি পেটের গ্যাস দুর করার উপায় গুলো বুজতে পারবেন।
দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর উপায়
সুধু আপনার জন্য এই পোষ্টের নিচের দিকে মানুষের পেটের গ্যাসের সমস্যা সম্পর্কে নিচে কিছু পয়েন্ট যোগ করা হয়েছে। আপনি যদি সে পয়েন্ট গুলো প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত ভালো করে মনোযোগ সহকারে পড়েন। আশাকরি তাহলে আপনি পেটের গ্যাসের সমস্যা সম্পর্কে বুজতে পারবেন।

ভুমিকা

মানুষের শরিরে গ্যাস হলো পরিপাকতন্ত্রে বাতাসের একটি সমষ্টি, যা খাবার হজম হওয়ার সময় বা বাতাস গ্রাস করার ফলে তৈরি হয়। গ্যাসের কারণে বুকে ব্যথা বা অস্বস্তি হতে পারে। গ্যাসের কারণ হতে পারে বিভিন্ন খাবার, অভ্যাস, পাচক রোগ, বা অন্যান্য মেডিকেল কন্ডিশন। এছাড়াও আপনি যদি বিভিন্ন ধরনের ওষধ খান তাহলে আপনার গ্যাস হতে পারে।


আর একজন মানুষের গ্যাস হওয়া এইটা অনেকটাই স্বাভাবিক। কিন্তু গ্যাস কে সব সময় ও সব ক্ষেত্রে স্বাভাবিক ভাবা মানুষের বোকামি। কারণ মানুষের পেটের গ্যাস মানুষকে খুব সহজে অসুস্থ করে তুল পারে। এই গ্যাসের কারণে মানুষ বিভিন্ন সময় হার্টে স্টক করে থাকে। চলুন নিচের দিকে মানুষের পেটের গ্যাস সম্পর্কে জনা যাক।

দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর উপায়

আপনি কি পেটের গ্যাস কমানোর উপায় জানতে চান। একজন মানুষের পেটের গ্যাস হওয়ার কারণ অনেক রয়েছে, যেমন অস্বাস্থ্যকর খাবার, অতিরিক্ত খাবার, ধূমপান, অ্যালকোহল, ঔষধ, সংক্রমণ, ফাইবার ইত্যাদি। দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর জন্য আপনি নিচের কিছু ঘরোয়া উপায় অনুসরণ করতে পারেন। পেটের গ্যাস কমানোর জন্য আদা খুব কার্যকরী।

আদা অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণের কারণে পেটের গ্যাস ও অ্যাসিডিটি কমাতে সাহায্য করে। আপনি আদা কুচি করে লবণ দিয়ে কাঁচা খেতে পারেন অথবা পানিতে আদা গুঁড়ো মিশিয়ে ফুটিয়ে ছেঁকে মধু দিয়ে পান করতে পারেন। পেটের গ্যাস কমানোর জন্য কালো জিরা ও ভালো একটি উপায়।

কালো জিরা পাচন শক্তি বাড়াতে এবং গ্যাস ও ব্লোটিং কমাতে সাহায্য করে। আপনি কালো জিরা গুঁড়ো করে পানিতে মিশিয়ে ফুটিয়ে ছেঁকে খেতে পারেন অথবা কালো জিরা দিয়ে চা বানিয়ে পান করতে পারেন। পেটের গ্যাস কমানোর জন্য পুদিনা ও ভালো একটি উপায়। পুদিনা পেটের গ্যাস, ব্লোটিং, বমি ও অ্যাসিডিটি কমাতে সাহায্য করে।

আপনি পুদিনা পাতা কাঁচা খেতে পারেন অথবা পুদিনা দিয়ে চা বানিয়ে খেতে পারেন। এছাড়াও আপনি পেটের গ্যাস কমানোর জন্য কিছু অন্যান্য উপায় অনুসরণ করতে পারেন, যেমন

  • সকালে ঘুম থেকে উঠে প্রাণায়াম ও যোগাসন করুন। এতে পেটের গ্যাস ও অ্যাসিডিটি কমে যায়।
  • আবার বলা যায় যে সকালে খালি পেটে এক ‍গিলাস পানি খেলে গ্যাস দুর হয়ে যায়।
  • খাবার ভালো করে চিবিয়ে খাবেন, তাড়াহুড়ো করে খাবার খাবেন না। এতে পেটের গ্যাস ও অ্যাসিডিটি বাড়ে।
  • পবনমুক্তাসন, বজ্রাসন এবং উস্ট্রাসন করুন। এই যোগাসনগুলো পেটের গ্যাস ও অ্যাসিডিটি কমাতে সাহায্য করে।
  • খাবারের পর বজ্রাসন করলে গ্যাস প্রতিরোধ করা যায়। এটি করার জন্য, হাঁটু বাঁকিয়ে বসুন। উভয় হাত হাঁটুর উপর রাখুন। ৫থেকে ১৫ মিনিটের জন্য এটি করুন।
  • ঠাণ্ডা দুধ পান করুন। ঠাণ্ডা দুধ পাকস্থলীর গ্যাস্ট্রিক এসিডকে নিয়ন্ত্রণ করে অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি দেয়।
  • প্রতিদিন যথেষ্ট পরিমানে পানি খান ও নিয়মিত ব্যায়াম করুন। তাহলে আপনার গ্যাস দ্রুত চলে যাবে।
  • ধূমপান, অ্যালকোহল, ঔষধ এবং অস্বাস্থ্যকর খাবার থেকে বিরত থাকুন। এগুলো পেটের গ্যাস ও অ্যাসিডিটি নিয়ে আসে।

এই উপায়গুলো অনুসরণ করে আপনি দ্রুত পেটের গ্যাস কমাতে সফল হতে পারেন। তবে, যদি আপনার গ্যাসের সমস্যা অত্যন্ত বেশি হয় তবে খুব তারাতারি আপনার একজন চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।

গ্যাস্ট্রিক দূর করার উপায় গুলো কি কি

গ্যাস্ট্রিক হলো পেটের অস্বস্তি বা ব্যথা যা অনেক কারণে হতে পারে। গ্যাস্ট্রিক দূর করার উপায় হিসেবে আপনি নিচের কিছু বিষয় অনুসরণ করতে পারেন। যেমন- প্রচুর পানি পান করুন। পানি হজমকে সহজ করে এবং গ্যাস উৎপাদন কমায়। প্রতিদিন কমপক্ষে ২-৩ লিটার পানি পান করার চেষ্টা করুন। আপনি ডাবের পানিও খেতে পারেন

ডাবের পানি পাকস্থলীর গ্যাস দূর করতে সহায়তা করে। আদা, পুদিনা, লেবু, দারুচিনি, লবঙ্গ, পেপারমিন্ট চা, অ্যাপেল সিডার ভিনেগার ইত্যাদি প্রাকৃতিক উপকরণ ব্যবহার করুন। এগুলো পেটের এসিডিটি কমায়, পেশী শিথিল করে এবং গ্যাস্ট্রিক এর লক্ষণ দূর করে। এছাড়াও আদার রসের সাথে মধু মিশিয়ে খান।


এটি গ্যাস্ট্রিক সমস্যা নিরাময়ে সাহায্য করতে পারে। খাবারের সময় ও পরিমাণ নিয়ে সতর্ক থাকুন। বেশি বেশি খাবার খাওয়া, খাবার খেতে গিয়ে বাতাস নিলেন, খাবার পর শুতে যাওয়া, তেল ও চর্বি যুক্ত খাবার খাওয়া, অস্বাস্থ্যকর খাবার যেমন ফাস্ট ফুড, কফি, চকলেট, কার্বোনেটেড ড্রিংক ইত্যাদি খাওয়া গ্যাস্ট্রিক এর কারণ হতে পারে।

তাই এগুলো এড়িয়ে চলুন এবং নিয়মিত সময়ে সঠিক পরিমাণে খাবার গ্রহণ করুন। নিয়মিত ব্যায়াম করুন। ব্যায়াম শরীরের মেটাবলিজম বাড়ায়, ক্যালরি ব্রান করে এবং গ্যাস এর সমস্যা কমায়। প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট ব্যায়াম করার চেষ্টা করুন। ব্যায়ামের মধ্যে হাঁটা, দৌড়া, সাইকেল চালানো, সুইমিং, ইয়োগা ইত্যাদি

অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। এই উপায়গুলো মেনে চললে আপনি গ্যাস্ট্রিক থেকে চিরতরে মুক্তি পেতে পারেন। তবে যদি আপনার গ্যাস্ট্রিক এর সমস্যা বারবার হওয়া শুরু করে এবং অসহ্য হয়ে যায় তাহলে একজন ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন। আশা করি এই উত্তর গুলো আপনার কাজে লাগবে।

অতিরিক্ত গ্যাস হলে কি করনীয়

অতিরিক্ত গ্যাস হলে আপনি নিচের কিছু উপায় অনুসরণ করতে পারেন। সে উপায় গুলো হলো-

  • খাবারের পরিমাণ কমিয়ে নিয়ে আসুন এবং পানি এবং কাঁচা ফল খাবারে এক সাথে খাবেন না।
  • তেল, মসলা, ভাজা-ভাজি, মিষ্টি, কফি, চা, কোলা এবং অন্যান্য গ্যাস তৈরি করা খাবার এড়িয়ে চলুন।
  • নিয়মিত ব্যায়াম করুন এবং স্ট্রেস কমানোর চেষ্টা করুন।
  • খাবারের পর শুয়ে না থেকে হালকা হাঁটাহাঁটি করুন।
  • রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক গ্লাস উষ্ণ পানি পান করুন।
  • গ্যাসের সময় কাঁচা জিরা, লবঙ্গ, আদা, পুদিনা পাতা, এলাচ, দারুচিনি ইত্যাদি খাওয়া ভালো হয়।

এছাড়াও আপনার গ্যাস হলে যে কাজ গুলো করবেন। সে কাজ গুলো হলো কলো জিরা পেটের গ্যাস দূর করতে সাহায্য করে। আপনি কাঁচা জিরা বা গুঁড়া জিরা খেতে পারেন। যদি আপনার গ্যাসের সমস্যা হঠাৎ করে হয়, তবে আধা চা চামচ জিরার গুঁড়া এক গ্লাস উষ্ণ পানিতে মিশিয়ে খেয়ে নিতে পারেন। লবঙ্গ গ্যাস ও

এসিডিটি দূর করতে সাহায্য করে। যদি আপনার গ্যাসের সমস্যা হঠাৎ করে হয়, তবে দুই থেকে তিনটি লবঙ্গ খুব ভালোভাবে চিবিয়ে খেয়ে এক গ্লাস উষ্ণ পানি পান করতে পারেন। পেটে গ্যাস হলে বেশি করে পানি পান করতে হবে। পেটে গ্যাস হলে শুয়ে না থেকে বসে থাকতে হবে।

এই উপায়গুলি অনুসরণ করে আপনি অতিরিক্ত গ্যাসের সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। তবে, যদি আপনার সমস্যা অতিরিক্ত হয় তবে আপনার চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করা উচিত। আশা করি এই তথ্যগুলো আপনার কাজে লাগবে।

পেটে গ্যাস হলে কি কি সমস্যা হতে পারে

পেটে গ্যাস হলে নানান ধরনের সমস্যা হতে পারে। যেমন-

  • পেটে ব্যথা, জ্বালাপোড়া, কনকন করা, ফুলে যাওয়া ইত্যাদি।
  • গলা দিয়ে ঢেকুর উঠা, বমি বমি ভাব, খিদের কমে যাওয়া ইত্যাদি।
  • শ্বাসকষ্ট, মাথাব্যথা, শরীরে জ্বালাপোড়া, ওজন কমে যাওয়া ইত্যাদি।
  • গ্যাসের ফলে ওজন কমে যাওয়া হতে পারে।
  • গ্যাসের ফলে ডায়রিয়া বা কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে।
  • গ্যাসের জন্য অস্বস্তি বা ফুসকুড়ি অনুভব করা হতে পারে।
  • গ্যাসের কারণে মলে রক্ত দেখা যেতে পারে।
  • তবে এইসব রোগ গুলো আপনার শরিরে দেখা দিলে আপনি সঙ্গে সঙ্গে একজন ভালো চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করবেন।

এছাড়াও পেটে গ্যাসের কারণ হতে পারে অসম্পূর্ণ পাচন, অস্বস্তিকর খাবার, অতিরিক্ত বায়ু নিলেন, অতিরিক্ত চিনি বা ফাইবার খাওয়া, কোনো অসমান্যতা বা সংক্রমণ ইত্যাদি। পেটে গ্যাস দূর করার উপায় হলো সম্পূর্ণ পাচন নিশ্চিত করা, স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া, বায়ু নিলেন কমানো, চিনি বা ফাইবারের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করা,


নিয়মিত ব্যায়াম করা, স্ট্রেস কমানো, পানি যথেষ্ট পান করা। পেটে গ্যাসের ওষুধ হিসেবে আপনি স্কয়ার কোম্পানির সেকলো, লোসেকটিল, ম্যাক্সপ্রো ইত্যাদি খেতে পারেন। তবে এই ওষুধগুলো ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খাবেন। পেটে গ্যাস হলে আপনার স্বাস্থ্যের উপর খারাপ প্রভাব পড়তে পারে।

তাই এটি দূর করার জন্য উপরে উল্লেখিত উপায়গুলো অনুসরণ করুন। আশা করি উপরের উপায়গুলো আপনার গ্যাসের সমস্যা দূর করতে সক্ষম হবে। তবে আপনার শরিরে গ্যাসের যে কোন সমস্যা হলে আপনি ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন।

গ্যাস্ট্রিক হলে কি কি খাবার খাওয়া যাবে না

গ্যাস্ট্রিক হলে আপনার নিচের কিছু খাবার এড়াতে হবে যেগুলো আপনার পেটে গ্যাস তৈরি করতে পারে। যেমন-

  • তেল মশলা বেশি খাবার যেমন ভাজা ভাজি, কাবাব, বিরিয়ানি, সমুচা, পুরি, পরোটা, কাচ্চি ইত্যাদি খাওয়া যাবে না।
  • ডাল জাতীয় খাবার যেমন মসুর, ছোলা, বুট, সোয়াবিন, বীন এই সব বেশি খাওয়া যাবে না।
  • ব্রকলি, পাতাকপি, বাঁধাকপি, পালংশাক ইত্যাদি এগুলোতে রয়েছে রাফিনোজ নামক এক ধরনের সুগার যা শরিরে গ্যস তৈরি করতে সাহায্যে করে থাকে।
  • দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার যেমন দই, পনির, চীজ, বাটার, আইসক্রিম খাওয়া যাবে না।
  • লবণাক্ত খাবার যেমন আচার, চাটনি, সস, কেচাপ, চিপস, নান, পাপড়, মুরি, চানাচুর বেশি খাওয়া যাবে না।
  • খাওয়া, পান করা, চুইংগাম বা ক্যান্ডি খাওয়া, বা কথা বলার সময় বাতাস গ্রাস করা পেটে গ্যাস তৈরি করতে পারে।
  • বড় খাবার খাওয়া পাচনতন্ত্রকে চাপা দিতে পারে, যার ফলে গ্যাসের উৎপাদন এবং অস্বস্তি বেড়ে যায়।
  • ডায়াবেটিস, থাইরয়েড ডিসফেকশন, অন্ত্রের ব্লকেজ, বা অন্যান্য রোগ গ্যাসের কারণ হতে পারে।

এছাড়াও আপনার খাবারের সময়, পরিমাণ, রীতি ও মানের উপর ও নজর রাখতে হবে। আপনাকে নিয়মিত খাবার খেতে হবে, কিন্তু একবারে বেশি না খেয়ে কম কম পরিমাণে বার বার খেতে হবে। আপনার খাবার গুলো ভালো করে চাবানোর চেষ্টা করবেন এবং খাওয়ার সময় কথা বলবেন না। আপনি খাবার পর একটু হাঁটবেন

এবং পানি পান করবেন। আপনি খাবার পর তুরস্ত শুইয়ে পড়বেন না। আপনি খাবারের মান নিশ্চিত করবেন এবং শুদ্ধ ও তাজা খাবার খাবেন। এছাড়াও, যেকোনো ধরনের খাবার খেতে গেলে যদি আপনার গ্যাস্ট্রিক বা অ্যাসিডিটির সমস্যা বাড়ায়, তাহলে

সেই খাবারটি এড়ানো উচিত। এই নিয়মগুলো মেনে চললে আপনি গ্যাস্ট্রিক থেকে আশা করি মুক্তি পাবেন। তবে যদি আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বারবার হয় অথবা বেশি ব্যথা হয় তাহলে আপনাকে একজন ডাক্তারের কাছে যেতে হবে।

লেখকের শেষ কথা

আপনাদের সকলের কাছে যদি আমার পোষ্টটি ভালো লেগে থাকে তাহলে পোষ্টটি আপনাদের বন্ধু-বান্ধবী সকলের মাঝে শেয়ার করে দিন। আর নিয়মিত আমার কাছে থেকে পোষ্ট পাওয়ার জন্য আমার ওয়েবসােইটটি ফলো করে রাখুন। নিয়মিত নতুন নতুন আপডেট পেতে ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। পোষ্টটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url