ঘামাচি থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় কি - বাচ্চাদের ঘামাচি দূর করার উপায় কি
ঘামাচি থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় কি ও বাচ্চাদের ঘামাচি দূর করার উপায় কি এসব
ধরনের বিভিন্ন তথ্য গুলো পেতে হলে আপনি এই পোষ্টটি পড়ুন। তাহলে আপনি ঘামাচি দুর
করার উপায় সম্পর্কে আপনি বিভিন্ন তথ্য গুলো বুজতে পারবেন।
আপনার জন্য এই পোষ্টের নিচের দিকে ঘামাচি দুর করা সম্পর্কে নিচে কিছু নতুন বিষয়
যোগ করা হয়েছে। আপনি যদি সে পয়েন্ট গুলো প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত ভালো করে পড়েন।
আশা করি তাহলে আপনি ঘামাচির বিষয় সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য গুলো বুজতে পারবেন।
ভুমিকা
ঘামাচি এক ধরনের চর্মরোগ যা দেহের ঘর্মগ্রন্থিগুলোর মুখে ময়লা থাকলে তখন মুখে
একটি ব্যাকটেরিয়ার তৈরি হয় সে কারনে ঘামাচি হয়ে থাকে। এটি ত্বকের মৃত কোষ এবং
স্টেফ এপিডারমাইডিস নামের জীবাণু ত্বকের লোমকূপের সঙ্গে লুকিয়ে থাকা ঘামগ্রন্থির
মুখ বন্ধ করে দেয়। উষ্ণ আবহাওয়ায় প্রতিনিয়ত শরীরে ঘাম তৈরি হতে থাকে।
আরো পড়ুনঃ
অতিরিক্ত ঘাম দুর করার ঘরোয়া উপায়
কিন্তু ঘামগ্রন্থির মুখ বন্ধ থাকায় সেই ঘাম বের হতে পারে না। তাই লাল ফুসকুড়ি
বা দানার আকারে যা ফুলে ওঠে, তাই হলো ঘামাচি। ঘামাচি হলে ত্বকে লাল ফুসকুড়ি বা
দানা উঠে, যা চুলকানি ও জ্বালা করে। ঘামাচি তিন ধরনের হতে পারে। যেমন
মিলিয়ারিয়া ক্রিস্টালিনা, মিলিয়ারিয়া প্রফান্ডা এবং মিলিয়ারিয়া রুব্রা।
এর সাথে যুক্ত হয় চুলকানি বা নানা রকম সংক্রমণ। ঘামাচির ফলে অনেক সময় জীবাণুর
সংক্রমণ হয়,
ত্বকে
প্রদাহ সৃষ্টি হয় এবং চুলকায়। অতিরিক্ত গরমে ঘর্ম গ্রন্থি বন্ধ হয়ে শরীরকে
পরিশ্রান্ত করে তোলে। এর ফলে নিম্ন রক্তচাপ, অবসাদ, বমি বমি ভাব, মাথা ব্যথা হয়
এবং নাড়ীর স্পন্দন দ্রুত হয়। এর ফলে হিটস্ট্রোকও হতে পারে।
ঘামাচি থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় কি
ঘামাচি হলো একটি সাধারণ চর্মরোগ, যা গরম ও আর্দ্র পরিবেশে ত্বকের রোমকূপ বন্ধ
হওয়ার কারণে হয়। ঘামাচি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আপনি নিচের কিছু উপায় অনুসরণ
করতে পারেন। যেমন-
- প্রচুর পানি পান করুন, যাতে শরীর থেকে টক্সিন বের হয়। এবং দিনে অন্তত ৮-১০ গ্লাস জল পান করুন। এটি শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে এবং ঘামাচি কমাতে সাহায্য করবে।
- দিনে অন্তত দুইবার ঠাণ্ডা পানি দিয়ে গোসল করুন, যাতে ত্বক শুকনো ও শীতল রাখবে।
- ক্ষারযুক্ত সাবান, ক্রিম, লোশন বা পাউডার ব্যবহার করবেন না, যাতে ত্বকের পিএইচ ব্যালেন্স বিঘটিত না হয়।
- ঢিলেঢালা, সুতি বা কটনের পোশাক পরুন, যাতে ত্বকে যথেষ্ট হাওয়া লাগে।
- ঘামাচি হওয়া জায়গায় ঘৃতকুমারীর রস, নিমপাতার রস, লেবুর রস, কালোজিরার তেল বা ক্যালামাইন লোশন লাগান, যাতে ত্বকের প্রদাহ ও চুলকানি কমে।
- গরম ও আর্দ্র পরিবেশ এড়িয়ে চলুন, যতটা সম্ভব।
- শারীরিক কসরত বা ব্যায়ামের পরে স্নান করে নিন, যাতে ঘাম বের হয়ে যায়।
এই উপায়গুলি অনুসরণ করলে আপনি ঘামাচি থেকে দ্রুত মুক্তি পাবেন। আশা করি আপনার
কাছে এই তথ্যগুলি উপকারী হবে। এছাড়াও হালকা রঙের এবং পরিশীলন ক্ষমতাযুক্ত
পরিধেয় পরিধান করুন। এটি শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করবে। গরম
এবং আর্দ্র আবহাওয়ায় বেশি শারীরিক কাজ করা এড়িয়ে চলুন।
যদি এটি অবশ্যই প্রয়োজন হয়, তবে সকাল বা সন্ধ্যায় কাজ করার চেষ্টা করুন যখন
তাপমাত্রা কম হয়। তবে ঘামাচি যদি আপনার বেশি মারাত্মক হয় বা সংক্রমণ হয়। তাহলে
আপনি একজন চর্ম বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন এবং তার নির্দেশানুযায়ী স্টেরয়েড বা
অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ক্রিম ব্যবহার করুন।
মুখে ঘামাচি কেন হয়
ঘামাচি হওয়ার প্রধান কারণ হলো গরম এবং আর্দ্রতা এবং মুখে ঘামাচি হওয়ার কারণ
হলো মুখের ঘর্মগ্রন্থির নালি বন্ধ হয়ে যাওয়া। এটি হতে পারে অতিরিক্ত গরম বা
আর্দ্রতার কারণে, অথবা মুখে ময়লা জমার কারণে। যখন ঘর্মগ্রন্থি থেকে ঘাম বের হতে
পারে না, তখন ঘাম ত্বকের মধ্যে জমে যায় এবং ঘামাচি হয়।
ঘামাচি হলে মুখে লাল ফুসকুড়ি, চুলকানি এবং জ্বালা হতে পারে। ঘামাচি প্রতিরোধ ও
চিকিৎসার জন্য আপনি যা করতে পারেন সে গুলো হলো-
- মুখের ত্বককে শুকনো এবং ঠাণ্ডা রাখুন।
- মুখে কোন ক্রিম, লোশন, মেকআপ বা তেল ব্যবহার করবেন না।
- মুখে কোন কাঁচা কাঁচা বা কাঁটাকাঁটা জিনিস ব্যবহার করবেন না।
- মুখে ঠাণ্ডা জল দিয়ে ধুয়ে নিন।
- মুখে অ্যালোভেরা জেল, নিম পাতা, কালোজিরা বা চা পাতা মাখিয়ে রাখুন।
- যদি ঘামাচি খুব বেশি হয় বা রোমকূপে সংক্রমণ হয়, তবে চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করুন।
এছাড়াও মুখে ঘামাচি হতে পারে একাধিক কারণে। অতিরিক্ত সূর্যের আলোতে ঘামাচি হতে
পারে। সূর্যের আলো মুখের চামড়া এবং অন্যান্য সাংস্কৃতিক সামগ্রীর সাথে সংঘটিত
হতে পারে, যা ঘামাচি উত্থান করতে পারে। ত্বকের সমস্যা বা রোগের ফলে মুখে ঘামাচি
হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, ত্বকের সুষমতা অথবা সূর্যের আলোর
আরো পড়ুনঃ
ক্যান্সার হলে মানুষ কত দিন বাঁচে
কারণে ত্বক সংক্রমিত হতে পারে। মুখের ঘামাচি অস্বাস্থ্যকর আদান-প্রদানের ফলে
হতে পারে, যেমন ধুলিমুখ বা অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া। মুখের ঘামাচি
অস্বাস্থ্যকর অভ্যন্তরীণ কারণে হতে পারে, যেমন অস্বাস্থ্যকর পানি পান বা মুখের
সাথে অস্বাস্থ্যকর সামগ্রীর সংঘটিত হতে পারে।
যদি আপনি মুখের ঘামাচি সমস্যার সম্পর্কে চিন্তিত হন, তবে ওষুধের
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াতে যদি ঘামাচি আরো বেশি হয়ে থাকে। তাহলে আপনি একটি
চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ নিতে পারেন। ঘামাচি হলে শরির খুব চুলকায় এবং অস্বস্তি
কর হয়ে থাকে।
বাচ্চাদের ঘামাচি দূর করার উপায় কি
বাচ্চাদের ঘামাচি দূর করার জন্য আপনি নিচের কিছু নিয়ম বা উপায় অনুসরণ করতে
পারেন। সে নিয়ম গুলো হলো-
- বাচ্চাকে ঠান্ডা এবং শুষ্ক পরিবেশে রাখুন। গরম এবং আর্দ্র আবহাওয়া ঘামাচির কারণ হতে পারে।
- বাচ্চাকে দিনে কয়েকবার ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করান। এতে ঘাম ও ময়লা দূর হবে।
- বাচ্চার ঘামাচি স্থানে নিম পাতা, ঘৃতকুমারী, হলুদ বা ওটমিল এর পেস্ট বা রস লাগান। এগুলো ঘামাচির ঝাল কমাতে এবং শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
- বাচ্চাকে ঢিলেঢালা সুতির জামাকাপড় পরান। এতে শরীরের বাতাস চলাচল ভালো থাকে।
- বাচ্চাকে শাক-সবজি, ফলের রস এবং পর্যাপ্ত পানি পান করান। এতে শরীরের পানিশূন্যতা এবং চর্মরোগ প্রতিরোধ করা যায়।
এই উপায়গুলো বাচ্চাদের ঘামাচি দূর করতে কার্যকরী হতে পারে। তবে, যদি ঘামাচি
বেশি বাড়ে বা পুঁজ হয়ে যায়, তাহলে আপনার ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করা উচিত। আমি
আশা করি আপনি এই তথ্যগুলো অনুসরণ করলে আপনি উপকার পাবেন।
এছাড়াও ঝিরঝিরে বৃষ্টিতে গোসল করলে ঘামাচি সেরে যায়। ঘরে এয়ারকন্ডিশনার থাকলে
ভালো হয়, তবে ফ্যানের বাতাসও উপকারী। আপনি বাচ্চাদের ঘামাচি দূর করতে চাইলে
বেবি তিব্বত পাউডার ব্যবহার করতে পারেন। এই পাউডার ব্যাবহার করলে বাচ্চাদের
শরির থেকে ঘামাচি দুর হয়ে যায়। বাচ্চা দের ঘামাচি হলে নরম কাপড় বা পোষাক পরিধান
করান।
তাহলে বাচ্চার শরিরে হালকা বাতাস লাগবে আর এই কারনে বাচ্চার শরির টা ঠান্ডা
থাকবে এবং ঘামাচি দুর হবে। ঠান্ডা বরফ বা ঠান্ডা পানি নিয়ে ঘামাচি আক্রান্ত
স্থানগুলোতে সেঁক দিতে হবে। ঘামাচির ওপর ঘৃতকুমারীর অ্যালোভেরা নির্যাস বা
হলুদের রস এক সঙ্গে মিশিয়ে লাগাতে পারেন। ঘামচি স্থানে এগুলো লাগানোর কিছু ক্ষণ
পর ধুয়ে ফেলুন।
তাহলে দেখবেন ঘামাচি দুর হয়ে গেছে কয়েক দিন পরে। এই উপায়গুলি মানবশরীরে ঘামাচি
থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করতে পারে। এবং এই উপায়গুলো অনুসরণ করে বাচ্চাদের
ঘামাচি দূর করা যেতে পারে। তবে, যদি ঘামাচি বেশি হয় তবে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে
হবে।
বাচ্চাদের চুলকানি বন্ধ করার উপায়
বাচ্চাদের
চুলকানি
বন্ধ করার জন্য প্রথমে তাদের চুলকানির কারণ জানতে হবে। চুলকানি হতে পারে
এলার্জি,
ছত্রাক সংক্রমণ, ফুসকুড়ি, পোকার কামড়, শুষ্ক ত্বক, স্ট্রেস, অসুস্থতা বা ওষুধের
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে। চুলকানির কারণ নির্ণয়ের পরে ডাক্তারের পরামর্শ
অনুযায়ী উপযুক্ত ঔষধ বা ক্রিম ব্যবহার করা যেতে পারে।
এছাড়াও কিছু ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করেও বাচ্চাদের চুলকানি কমাতে পারেন। যেমন,
নারিকেল তেল বাচ্চাদের শরীরে মালিশ করলে ত্বকের আর্দ্রতা বাড়ায় এবং চুলকানি
কমায়। বাচ্চাদের অল্প পরিমাণে ভিনেগার খাওয়া তাহলে চুলকানি রোগ কমে যাবে।
আলোভেরা ত্বকের উপরে লাগালে চুলকানি এবং প্রদাহ দূর হয়। বেকিং সোডা একটি
প্রাকৃতিক এন্টিসেপ্টিক
যা ছত্রাক সংক্রমণ বা ফুসকুড়ি থেকে চুলকানি কমাতে সাহায্য করে। বেকিং সোডা এবং
পানির পেস্ট তৈরি করে
চুলকানি
হওয়া জায়গায় লাগানো যেতে পারে। এই ঘরোয়া উপায়গুলি সাময়িক ভাবে চুলকানি দূর
করতে পারে, কিন্তু যদি চুলকানি দীর্ঘস্থায়ী হয় বা অন্যান্য লক্ষণ দেখা দেয়,
তাহলে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।
ঘামাচির জন্য ভালো পাউডার কোনটি
ঘামাচি একটি অসুস্থ অবস্থা যা গরমে অতিরিক্ত ঘামের ফলে শরীরে দেখা দেয়।
ঘামাচির জন্য ভালো পাউডার নির্বাচন করা সহজ নয়। বাজারে বিভিন্ন ধরনের পাউডার
পাওয়া যায়, যেগুলো ঘামাচি দূর করার সাথে সাথে ত্বকের স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য
বাড়াতে সাহায্য করে।
তবে ঘামাচির জন্য ভালো পাউডার নির্বাচনে আপনার ত্বকের ধরণ, সমস্যা ও পছন্দ
অনুযায়ী হতে হবে। আমি আপনাকে কিছু পাউডারের নাম ও বৈশিষ্ট্য নিচে উল্লেখ করছি,
যেগুলো ঘামাচির জন্য ভালো মনে হয়। আশা করি এগুলো আপনার কাজে লাগবে।
মিল্লাত ঘামাচি পাউডার এটি একটি প্রাচীন ও প্রসিদ্ধ পাউডার, যা গরমে
ঘামাচি ও চুলকানি দূর করে। এটি শরীরের গরম কমাতে ও ত্বককে শীতল রাখতে সাহায্য
করে। এটি বাচ্চা থেকে বৃদ্ধ সবার জন্য উপযোগী।
তিব্বত ঘামাচি পাউডার এটি একটি আধুনিক ও উন্নত মানের পাউডার, যা ঘামাচি
ও জ্বালাপোড়া কমাতে ও ত্বককে সুস্থ রাখতে কার্যকর। এটি ত্বকের পিএইচ ব্যালেন্স
রাখে ও ত্বকের নিষ্কাশন করে। এটি সব ধরনের ত্বকের জন্য উপযোগী।
আইস কুল পাউডার এটি একটি বরফের মতো ঠান্ডা পাউডার, যা ঘামাচি ও ঘাম দূর
করে ও ত্বককে শীতল করে। এটি ত্বকের রক্তসঞ্চালন বাড়ায় ও ত্বককে উজ্জ্বল করে।
এটি শুষ্ক ও সাধারণ ত্বকের জন্য উপযোগী।
আরো পড়ুনঃ
পায়ের চুলকানি দুর করার উপায়
ডার্মিকুল পাউডার এটি একটি আয়ুর্বেদিক পাউডার, যা ঘামাচি ও র্যাশ দূর
করে ও ত্বককে সুরক্ষা দেয়। এটি ত্বকের নিষ্কাশন করে ও ত্বককে মুলায়ম করে। এই
পাউডারটি সব ধরনের ত্বকের জন্য উপযোগী।
মেরিল পাউডার এটি একটি জনপ্রিয় ও ভরসা করযোগ্য পাউডার, যা ঘামাচি ও ঘাম
দূর করে ও ত্বককে সুন্দর রাখে। এটি ত্বকের তেল শোষণ করে ও ত্বককে সুন্দর করে।
এটি শুষ্ক ও কমবা তেলাক্ত ত্বকের জন্য উপযোগী।
আপনি আপনার ত্বকের ধরণ, সমস্যা ও পছন্দ অনুযায়ী উপরের পাউডারগুলোর মধ্যে থেকে
একটি নির্বাচন করতে পারেন। তবে এই পাউডার গুলো ব্যবহারের আগে অবশ্যই তার উপযোগ
পদ্ধতি ও সতর্কতা জেনে নিন। আর আপনার বা আপনার বাচ্চা যদি কোন সমস্যা থাকে তবে
আপনার ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে এই পাউডার গুলো মাখা জরুরি। আশা করি এই তথ্য
আপনার কাজে আসবে।
লেখকের শেষ কথা
আপনাদের সকলের কাছে যদি আমার পোষ্টটি ভালো লেগে থাকে তাহলে পোষ্টটি আপনাদের
বন্ধু-বান্ধবী সকলের মাঝে শেয়ার করে দিন। আর নিয়মিত আমার কাছে থেকে পোষ্ট
পাওয়ার জন্য আমার ওয়েবসােইটটি ফলো করে রাখুন। নিয়মিত নতুন নতুন আপডেট পেতে
ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। পোষ্টটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।