নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য সেরা মার্কেটপ্লেস কোনটি

নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য সেরা মার্কেটপ্লেস কোনটি ও মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো এসব সম্পর্কে নতুন তথ্য পেতে হলে আপনি আমাদের পোষ্টের সাথে থাকুন। তাহলে আপনি নতুন ফ্রিল্যান্সার দের মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে জানতে পারবেন।
নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য সেরা মার্কেটপ্লেস কোনটি
আপনার জন্য এই পোস্টের নিচের দিকে ফিন্যান্সিং সম্পর্কে কিছু নতুন পয়েন্ট যোগ করা হয়েছে। সে পয়েন্ট গুলো আপনি যদি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত ভালো করে মনোযোগ সহকারে পড়েন। আশা করি তাহলে আপনি ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে অজানা কিছু তথ্য জানতে পারবেন।

ভুমিকা

ফ্রিল্যান্সিং হলো এমন একটি কাজের পদ্ধতি, যেখানে আপনি কোনো নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানের অধীনে না থেকে স্বাধীনভাবে অনলাইনে বিভিন্ন ক্লায়েন্টদের জন্য কাজ করতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিং করে আপনি আপনার সময়, কাজের পরিমাণ, ও আয়ের পরিমাণ নিজেই ঠিক করতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য আপনার কোনো বিশেষ জায়গা বা সরঞ্জামের প্রয়োজন হবে না।


শুধু একটি কম্পিউটার ও ইন্টারনেট কানেকশন লাগবে। ফ্রিল্যান্সিং করে আপনি বিভিন্ন ধরণের কাজ করতে পারেন। যেমন গ্রাফিক ডিজাইন, ডিজিটাল মার্কেটিং, ভিডিও এডিটিং, কনটেন্ট রাইটিং, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, কোডিং ইত্যাদি। ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য আপনাকে আপনার কাজের দক্ষতা, গ্রাহক সেবা,

সময় ম্যানেজমেন্ট, ও বিক্রয় কৌশল উন্নত করতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং করে আপনি বিশ্বের যেকোনো দেশের ক্লায়েন্টের সাথে কাজ করতে পারেন। এবং আপনার কাজের মান ও পরিমাণের উপর নির্ভর করে আপনি মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করতে পারেন।

ফ্রিল্যান্সিং শিখতে এবং শুরু করতে চাইলে আপনি বিভিন্ন অনলাইন কোর্স, ব্লগ, ভিডিও, ও ফ্রিল্যান্সিং সাইট গুলো থেকে সাহায্য নিতে পারেন। আপনি নিচের পয়েন্ট গুলো পড়লে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে পারবেন।

নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য সেরা মার্কেটপ্লেস কোনটি

ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস হলো একধরনের অনলাইন প্ল্যাটফর্ম, যেখানে ক্লায়েন্টরা তাদের প্রয়োজনীয় কাজ পোস্ট করে এবং ফ্রিল্যান্সাররা তাদের দক্ষতা অনুযায়ী কাজ করে টাকা আয় করে থাকে। বর্তমানে অনেকগুলো ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস রয়েছে, কিন্তু তার মধ্যে কিছু মার্কেটপ্লেস হলো বেশি জনপ্রিয় এবং নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য উপযুক্ত সে মার্কেটপ্লেস গুলো হলো-

ফাইভার (Fiverr.com) এটি একটি সেবা-ভিত্তিক মার্কেটপ্লেস, যেখানে ফ্রিল্যান্সাররা তাদের কাজের অফার গিগ নামে প্রকাশ করে এবং ক্লায়েন্টরা পছন্দ মতো গিগ বাছাই করে অর্ডার দেয়। এখানে কাজের পরিমাণ এবং মূল্য বেশি বলে এটি নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য একটি ভালো প্ল্যাটফর্ম।

আপওয়ার্ক (Upwork.com) এটি এমন একটি বৃহত্তর মার্কেটপ্লেস, যেখানে সাধারণ থেকে কোম্পানি স্তরের কাজ পাওয়া যায়। এখানে ফ্রিল্যান্সাররা তাদের প্রোফাইল তৈরি করে দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা উল্লেখ করে কাজের জন্য আবেদন দিতে পারে। এখানে ঘন্টা-ভিত্তিক বা প্রজেক্ট-ভিত্তিক কাজ দুই ধরনের পাওয়া যায়।

ফ্রিল্যান্সার (Freelancer.com) এই মার্কেটপ্লেসটি একটি প্রচলিত ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম, যেখানে নতুন ফ্রিল্যান্সাররা বিভিন্ন ধরনের কাজ খুঁজে পেতে পারে। এখানে কনটেস্ট এবং প্রজেক্ট দুই ধরনের কাজ পাওয়া যায়। কনটেস্টে ফ্রিল্যান্সাররা ক্লায়েন্টের দেওয়া বিবরণ অনুযায়ী কাজ করে

সাবমিট করে এবং ক্লায়েন্ট তাদের মধ্যে থেকে একজনকে নির্বাচন করে। প্রজেক্টে ফ্রিল্যান্সাররা ক্লায়েন্টের পোস্ট করা কাজের জন্য বিড করে। এবং ক্লায়েন্ট তাদের মধ্যে থেকে একজনকে নির্বাচন করে ফ্রিল্যান্সারদের কে কাছ দিয়ে থাকে।

গুরু (Guru.com) এটি একটি প্রফেশনাল মার্কেটপ্লেস, যেখানে ফ্রিল্যান্সাররা তাদের পোর্টফোলিও এবং রেট দেখিয়ে কাজের জন্য আবেদন করতে পারে। এখানে ক্লায়েন্টরা ফ্রিল্যান্সারদের প্রোফাইল দেখে তাদের সাথে চুক্তি করতে পারে। ফ্রিল্যান্সারদের সাথে চুক্তি করা হলে পরে তাদেরকে ক্লায়েন্ট কাজ দিয়ে থাকে।

পিপল পার আওয়ার (Peopleperhour.com) হলো একটি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস, যেখানে বিভিন্ন ধরনের প্রজেক্ট করার জন্য কাজ দেওয়ার জন্য ক্লায়েন্ট খুঁজে পান। এই ওয়েবসাইটে আপনি যে কোনো ক্যাটাগরির কাজ করতে পারেন। যেমন টেকনোলজি, ডিজাইন, ডিজিটাল মার্কেটিং, ভিডিও, ফটো, বিজনেস, মিউজিক, সোশ্যাল মিডিয়া ইত্যাদি।

এই ওয়েবসাইটে আপনি ফ্রিল্যান্সার হিসেবে রেজিস্ট্রেশন করে আপনার প্রোফাইল তৈরি করতে পারেন। বা ক্লায়েন্ট হিসেবে আপনার প্রজেক্টের জন্য উপযুক্ত ফ্রিল্যান্সার খুঁজে পাতে পারেন। এই সাইটগুলি বিভিন্ন শ্রেণীর বিশেষজ্ঞদের বিপুল সংখ্যক প্রদান করে। যা আপনার প্রয়োজনীয় কাজ সম্পাদনের জন্য উপযুক্ত ব্যক্তি খুঁজে পেতে সহায়তা করবে।

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে হলে আপনাকে প্রথমে একটি দক্ষতা বা স্কিল অর্জন করতে হবে। আপনি যেই বিষয়ে আগ্রহী বেশি বা দক্ষ তার উপর ভিত্তি করে ফ্রিল্যান্সিং কাজ শুরু করতে পারেন। যেমন, আপনি যদি গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, কন্টেন্ট রাইটিং, ডিজিটাল মার্কেটিং ইত্যাদি কাজ করতে পারেন তাহলে আপনি এই কাজগুলো

মোবাইল দিয়েও করতে পারেন। মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখার জন্য আপনার ফোনে অবশ্যই ইন্টারনেট কানেকশন থাকা লাগবে। এছাড়া, আপনার ফোনে কিছু অ্যাপ ইনস্টল করতে হবে যেমন, ফাইভার, আপওয়ার্ক, ফ্রিল্যান্সার, পেপাল, স্কাইপ, গুগল ড্রাইভ, গুগল মিট, জুম ইত্যাদি। এই অ্যাপগুলো আপনাকে কাজ খুঁজতে, কাজ করতে,

ক্লায়েন্টের সাথে যোগাযোগ করতে এবং টাকা পাঠানো ও গ্রহণ করতে সাহায্য করবে। মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখার জন্য আপনি ইউটিউব, বিং, গুগল ইত্যাদি সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করে আপনার পছন্দের কাজের টিউটোরিয়াল ভিডিও গুলো দেখতে পারেন। এখানে আপনি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শেখার অনেকগুলো সহজ ও ফ্রি উপায়ও পেয়ে যাবেন।


এছাড়া, আপনি অনলাইনে বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে ফ্রিল্যান্সিং কোর্স করতে পারেন। এছাড়াও আপনি একটি বাজারযোগ্য দক্ষতা খুঁজে বের করুন। আপনার যে দক্ষতা আছে তা কি বাজারে চাহিদা আছে তা খুঁজে বের করুন। উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি ইলাস্ট্রেশন আঁকতে বা পণ্য প্যাকেজিং ডিজাইন করতে পারেন। তবে আপনি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে UpWork, Fiver বা Freelancer

এ যান এবং দেখুন যে এই ধরনের কাজের জন্য কি চাকরির তালিকা রয়েছে। আপনার দক্ষতা উন্নত করতে হবে আপনি যদি একটি বাজারযোগ্য দক্ষতা খুঁজে পান। তাহলে আপনাকে নিশ্চিত করতে হবে যে আপনি এটি একটি সেবা হিসাবে অফার করতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি স্বাস্থ্য এবং সুস্থতা ব্লগের জন্য ফ্রিল্যান্স লেখক হতে চান,

তবে আপনাকে অনলাইন দর্শকদের জন্য ব্লগ পোস্ট লিখা শিখতে হবে। পরবর্তী পদক্ষেপ হল একটি ফ্রিল্যান্স প্ল্যাটফর্ম নির্বাচন করা এবং এর কাজের প্রবাহ সম্পর্কে পরিচিত হওয়া। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটগুলিতে চাকরির জন্য আবেদন করতে এবং ক্লায়েন্টদের সাথে যোগাযোগ করতে চান। তবে ফ্রিল্যান্স প্ল্যাটফর্মগুলির মতো Upwork এবং Fiver এর

অ্যাপগুলি প্রক্রিয়াটি সহজ করে তোলে। আপনাকে ক্লায়েন্টদের সাথে কার্যকর ভাবে যোগাযোগ করার, প্রস্তাব লিখুন। এবং আপনার কাজের প্রবাহ পরিচালনা করার জন্য উপরের দেওয়া অ্যাপগুলি ডাউনলোড করতে হবে। এই পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে আপনি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন। আশা করি আপনি এই তথ্যগুলো থেকে উপকৃত হবেন।

ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য কিসের প্রয়োজন

ফিন্যান্সিং করার জন্য আপনার বিভিন্ন ধরনের জিনিস পত্র প্রয়োজন হয়ে থাকে। ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য একজন ফ্রিল্যান্সারের যা যা প্রয়োজন হয়ে থাকে তার নিচে লেখা হলো। একটি ভালো কম্পিউটার বা ল্যাপটপ, যা আপনার কাজের জন্য উপযুক্ত হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার সম্পন্ন হতে হবে। একটি দ্রুত এবং নির্ভরযোগ্য ইন্টারনেট কানেকশন,

যা আপনাকে অনলাইনে ক্লায়েন্টদের সাথে যোগাযোগ করতে, কাজের সম্পর্কিত ফাইল আপলোড এবং ডাউনলোড করতে, এবং নতুন দক্ষতা শেখতে সহায়তা করবে। একটি ফ্রিল্যান্সিং উপযোগী কাজের দক্ষতা, যা আপনার ক্ষেত্রে লেখা, ডিজাইন, ডেভেলপমেন্ট, মার্কেটিং, শিক্ষণ, অ্যাকাউন্টিং, প্রোগ্রামিং বা অন্য কোনও কিছু হতে পারে।

আপনার কাজের মান এবং প্রতিষ্ঠা বাড়ানোর জন্য আপনার দক্ষতা নিয়মিতভাবে উন্নত করতে হবে। একটি পেশাদার প্রোফাইল, যা আপনার কাজের নমুনা, প্রশিক্ষণ, অভিজ্ঞতা, প্রশংসাপত্র, এবং যোগাযোগের বিবরণ দেখাবে। আপনি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন বা অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে একটি প্রোফাইল তৈরি করতে পারেন।

একটি পরিশোধের পদ্ধতি, যা আপনাকে আপনার ক্লায়েন্টদের থেকে অর্থ গ্রহণ করতে সহায়তা করবে। আপনি পেপাল, পেয়োনিয়ার, বিকাশ, নগদ বা অন্য কোনও অনলাইন বা অফলাইন পেমেন্ট সেবা ব্যবহার করতে পারেন। একটি সময় ব্যবস্থাপনা এবং কাজের পরিকল্পনা কৌশল, যা আপনাকে আপনার কাজের সময়সূচী, ডেডলাইন, বাজেট, এবং ক্লায়েন্টের প্রত্যাশা

মেনে চলতে সহায়তা করবে। আপনি কোনও টাস্ক ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার বা অ্যাপ ব্যবহার করতে পারেন। আপনার কাজের প্রগতি ট্র্যাক করার জন্য। একটি পেশাদার নেটওয়ার্ক, যা আপনাকে নতুন ক্লায়েন্ট, সহযোগী, মেন্টর, এবং অন্যান্য ফ্রিল্যান্সারদের সাথে যোগাযোগ করতে সহায়তা করবে। আপনি সোশ্যাল মিডিয়া, ব্লগ, ফোরাম, ওয়েবিনার, ওয়ার্কশপ, এবং অন্যান্য

অনলাইন বা অফলাইন প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে আপনার নেটওয়ার্ক বিস্তার করতে পারেন। এই ছাড়াও, নিজের একটা ভালো ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে। আপনার ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা, ধৈর্য, অনুশীলন, এবং নিরন্তর শেখার প্রয়োজন। আপনার যে কাজে গুলো করার আগ্রহ বেশি। সে কাজগুলো ভালোবাসার শহিদ শেখার উপর জোর দিতে হবে।

বাংলাদেশের সেরা ফ্রিল্যান্সিং প্রতিষ্ঠান

বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং শেখার জন্য অনেক প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তবে সবগুলো প্রতিষ্ঠান গুণগত মানসম্পন্ন নয়। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং শেখার জন্য সেরা প্রতিষ্ঠান জানতে চান। তাহলে আমি আপনাকে নিচের কিছু প্রতিষ্ঠানের নাম উল্লেখ করতে পারি।

অর্ডিনারি আইটি এটি বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় একটি ফ্রিল্যান্সিং শেখার প্রতিষ্ঠান। এখানে ডিজিটাল মার্কেটিং, এসইও, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট সহ আরো বিভিন্ন কোর্স করা হয়।

বিল্যান্সার এটি বাংলাদেশের প্রথম ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট যেখানে বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সার ও ক্লায়েন্ট রা কাজ করতে পারেন। এখানে পেমেন্ট পাওয়ার গ্যারান্টি এবং বিভিন্ন পেমেন্ট মেথড রয়েছে।

আউটসোর্স মাই জব এটি আরেকটি বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট যেখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের কাজ পেতে পারেন। এখানে আপনি বাংলা ভাষায় কাজ করতে পারেন এবং বিকাশ, রকেট, নগদ সহ বাংলাদেশী পেমেন্ট মেথড ব্যবহার করতে পারেন।

স্বাধীন কাজ এটি একটি নতুন ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট যেখানে আপনি বাংলা ভাষায় কাজ করতে পারেন। এখানে আপনি মোবাইল দিয়েও কাজ করতে পারেন। এখানে আপনি বিকাশ, রকেট, নগদ সহ বাংলাদেশী পেমেন্ট নিতে পারেন।


কাজখুঁজি ডট কম ডট বিডি এটি একটি বাংলা ভাষায় বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট যেখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের কাজ পেতে পারেন। এখানে আপনি বিকাশ, রকেট, নগদ সহ বাংলাদেশী পেমেন্ট মেথড ব্যবহার করতে পারেন। এই প্রতিষ্ঠানগুলো ফ্রিল্যান্সিং শেখার জন্য বিশেষ জনপ্রিয়। এগুলো ছাড়াও আপনি আরো কিছু ফ্রিল্যান্সিং

শেখার প্রতিষ্ঠান খুঁজে পেতে পারেন। তবে আপনি যে কোনো প্রতিষ্ঠানে ফ্রিল্যান্সিং শেখার আগে তার সম্পর্কে ভালো করে জেনে নিন। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং শেখার জন্য সঠিক প্রতিষ্ঠান নির্বাচন করতে পারেন। তাহলে আপনি ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ারে সফল হতে পারেন। আশা করি আমার এই উত্তরটি আপনার কাজে লাগবে।

শেষ কথা

আপনাদের সকলের কাছে যদি আমার পোষ্টটি ভালো লেগে থাকে তাহলে পোষ্টটি আপনাদের বন্ধু-বান্ধবী সকলের মাঝে শেয়ার করে দিন। আর নিয়মিত আমার কাছে থেকে পোষ্ট পাওয়ার জন্য আমার ওয়েবসােইটটি ফলো করে রাখুন। নিয়মিত নতুন নতুন আপডেট পেতে ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। পোষ্টটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url