৩০০০০ টাকার মধ্যে ভালো ফ্রিজ

বাংলাদেশে কোন কোম্পানির ফ্রিজ ভালো এবং ৩০০০০ টাকার মধ্যে ভালো ফ্রিজ পাওয়া যাবে। ফ্রিজ এমন একটা জিনিস যা এখন প্রত্যেকটা বাসা বাড়িতে দরকার হয়ে থাকে। ফ্রিজ সম্পর্কে জানতে হলে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন।

এই পোষ্টের মধ্যে নিচে কিছু ফ্রিজ সম্পর্কে পয়েন্ট যোগ করা হয়েছে। যেমন কোন কোম্পানির ফ্রিজ ভালো কোন ফ্রিজ বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী বেশি আবার কোন কোম্পানির ডিপ ফ্রিজ ভালো এসব সম্পর্কে জানতে চাইলে এই পোষ্টের প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন তাহলে আশা করি আপনি সকল বিষয় বুঝতে পারবেন।

দৈনন্দিন জীবনে সকলের পরিবারে একটি না একটি ফ্রিজ আছে এবং এই ফ্রিজের অনেক ধরনের দরকার পড়ে থাকে। একটি পরিবারের বিভিন্ন থেকে শুরু করে অনেক ফল মূল বেশি দিন ভালো রাখার জন্য এই ফ্রিজ ব্যবহার করা হয়।

কিছু কিছু ফ্রিজ আছে যেগুলো কম সাশ্রয়ী এবং কিছু কিছু ফ্রিজ আছে যেগুলো বিশেষ চলুন দেখে নেওয়া যাক কোন ধরনের ফ্রিজ আমাদের জন্য সাশ্রয়ী হয়।

আপনি কেমন টাকা দিয়ে ফ্রিজ কিনবেন সেটা নির্ভর করে আপনার উপর। অনেক ধরনের মানুষ আছে যাদের ফ্রিজ কেনার সময় টাকা সংকট বা টাকা কম পড়ায় তাদের বাজেটের উপর নির্ভর করে ফ্রিজ কিনতে হয়। এই পোষ্টের মধ্যে আপনাদের বলে দেওয়া হবে কম দামের মধ্যে ভালো ফ্রিজ কেনার জন্য।

যে ধরনের ফ্রিজের মাধ্যমে আপনাদের খাবারকে সুরক্ষিত রাখে সে ধরনের ফ্রিজ কিনুন। যেমন দেখবেন যে সব ফ্রিজের দরোজা খোলার পর ফ্রিজের ভিতর থেকে ঠান্ডা বাতাস বের হয় সেই সব ফ্রিজ আপনার খাবার কে ভালো রাখবে। বাংলাদেশের যে কোম্পানি ফ্রিজ গুলো ভালো সেগুলো হলো সিঙ্গার, 

ওয়ালটন, যমুনা, হিটাচি, বাটারফ্লাই, এলজি ও স্যামসাং ইত্যাদি।এসব কোম্পানির ফ্রিজ গুলো অনেক ভালো তারা এই ফ্রিজের উপর কোম্পানি থেকে ৭ থেকে ১০ বছর ওয়ারেন্টি সহকারে ভালো সার্ভিস দিয়ে থাকে।

এখন বাজারে অনেক ধরনের ফ্রিজ উঠেছে সে কারণে বোঝা মুশকিল কোন ধরনের ফ্রিজ সবচাইতে ভালো। একটা পরিবারে অনেক সময় টাকা কম থাকায় বেশি ভালো ফ্রিজ তারা কিনতে পারে না। কিন্তু এখন ৩০০০০ টাকার মধ্যে ভালো ফ্রিজ কিনতে হলে আপনারা ভালো ফ্রিজ পাবেন। যেসব কোম্পানির সুনাম আছে ও সব সময় সার্ভিস ভালো দিয়ে থাকে

চলুন দেখে নিই সেসব কোম্পানি গুলোর নাম। যেমন স্যামসাং, এলজি, ওয়ালটন, সিঙ্গার, যমুনা, হিটাচি, বাটারফ্লাই ইত্যাদি এই কোম্পানির ফ্রিজগুলো তুলনা মূলক ভাবে অনেক ভালো।

অনেকেই কেনার সময় অল্প টাকায় বেশি ভালো ফ্রিজ কেনার চেষ্টা করে। এই জন্য বেশিরভাগ মানুষ ঈদের সময় বেশি ফ্রিজ কিনে থাকে। কারণ এই সময়ে বিভিন্ন কোম্পানি থেকে বিভিন্ন ফ্রিজের ওপর পারসেন্টেজ রেটে ছাড় দেওয়া হয়। যে কারণে অনেক মানুষ ঈদের সময় ফিরিজ কিনে থাকে।

একটি ফ্রিজের কনডেন্সার কিসের তৈরি তা জেনে নেওয়া অনেক জরুরী।যেসব ফ্রিজে কপার কনডেন্সার থাকবে সে সব ফ্রিজ আপনারা কিনবেন। এসব ফ্রিজে বেশিরভাগ সময় কম্প্রেসারের সাথে ঠান্ডা পড়ার জন্য তামার কুলিং পাইপ থাকে। এইসব কুলিং পাইপ ফ্রিজের পেছনের বডিতে থাকে। 

কপার কনডেন্সারযুক্ত ফ্রিজ বেশি বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী ও টেকসই হয়। এইসব জিনিস থাকাই ফ্রিজটিতে কোন প্রকার মরিচা ধরে না এবং এই ফ্রিজ খুব অল্প সময়ে ফ্রিজের ভিতর অংশ ঠান্ডা করে দেয়।

আপনারা অনেকেই জানতে চাচ্ছেন কোন ধরনের ডিপ ফ্রিজ ভালো প্রশ্নটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কারণ একটি ফ্রিজ অনেক মানুষের কাছে অনেক মূল্যবান। কোন কোম্পানির ডিপ ফ্রিজ ভালো এই কথা বলতে গেলে বলা যায় যে আপনি ফ্রিজ কিভাবে ব্যবহার করছেন। ফ্রিজের যত্ন কিভাবে নিচ্ছেন সেটার ওপরে অনেক সময় নির্ভর করে একটি ফ্রিজের ভালো খারাপ দিক।

অনেক ধরনের কোম্পানির ভালো ডিপ ফ্রিজ আছে কিন্তু এটা টিকসই করার জন্য ভালো করে আপনাকে যত্ন করতে হবে। চলুন দেখে নেওয়া যাক কিছু ভালো কোম্পানির ডিপ ফ্রিজ গুলো নাম-

• স্যামসাং
• এলজি
• ওয়ালটন
• সিঙ্গার
• যমুনা
• হিটাচি
• বাটারফ্লাই

এই সব ধরনের ফ্রিজগুলো অনেক ভালো ও সুনাম আছে। এসব ধরনের ডিপ ফ্রিজে আপনি মিনিমাম ৭থেকে ১০ বছরের ওয়ারেন্টি পাবেন। এই সময়ের মধ্যে যদি আপনার ফ্রিজের কোন ক্ষতি হয় তাহলে আপনি পুনরায় সার্ভিসিং করে পাবেন।

আপনাদের সকলের কাছে যদি আমার পোষ্টটি ভালো লেগে থাকে তাহলে পোষ্টটি আপনাদের বন্ধু-বান্ধবী সকলের মাঝে শেয়ার করে দিন। আর নিয়মিত আমার কাছে থেকে পোষ্ট পাওয়ার জন্য আমার ওয়েবসােইটটি ফলো করে রাখুন। নিয়মিত নতুন নতুন আপডেট পেতে ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। পোষ্টটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।