উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম কোন কোম্পানির তৈরি
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম কোন কোম্পানির তৈরি এবং মাইক্রোসফট ওয়াড কে আবিষ্কার করেন এবং আপনি মাইক্রোসফট ও উনন্ডোজ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান। আর এসব সম্পর্কে আপনি যদি নতুন কিছু শিখতে চান তাহলে আমাদের সাথেই থাকুন।
উইন্ডোজ আর মাইক্রোসফটের বিষয়ের উপর এই পোষ্টের নিচে কিছু পয়েন্ট যোগ করা হয়েছে। উইন্ডোজ আর মাইক্রোসফটের বিষয় সম্পর্কে সম্পূর্ণ জানতে হলে এই পোষ্টটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন আশাকরি তাহলে আপনি সম্পূর্ণ বুজতে পারবেন।
ভূমিকা
উইন্ডোজ এমন একটি সফটওয়ার যা ছারা একটি কম্পিউটার বা ল্যাপটপ অচল। একটি ল্যাপটপে বা কম্পিউটারে বিভিন্ন অ্যাপস ও প্রগ্রাম কে নিয়োন্ত্রন করে একটি উইন্ডোজটি ওয়ার্ড প্রসেসিং প্রোগ্রাম। এই উইন্ডোজ যদি একবার কম্পিউটার বা ল্যাপটপে সেট আপ দেওয়া না থাকে তাহলে কোন কাজ ঠিক ভাবে করা সম্ভব হবে না। একটি কম্পিউটার বা ল্যাপটপে উইন্ডোজ থাকা অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
একটি উইন্ডোজ সেট আপ দেওয়ার পর উইন্ডোজে যদি কোন ত্রুটি দেখা দেয় তাহলে উইন্ডোজটি পুনরাই আবার সেট আপ দিতে হবে। উইন্ডোজ দেওয়ার পর ভুল বসতো উইন্ডোজের কোন প্রোগ্রাম ডিলিট হয়ে গেলে উইন্ডোজে কাজ করতে গেলে একটু অসুবিধা হয় বিভিন্ন ধরনের কাজ করার সময় ল্যাকিং দেখা দেয়। সে সময় নতুন করে উইন্ডোজ দিয়ে নেওয়া ভালো।
মাইক্রোসফট ওয়াড কে আবিষ্কার করেন
মাইক্রোসফট সারা বিশ্বে নাম করা এবং ল্যাপটপ ও কম্পিউটারের জন্য প্রয়োজনীয় ওয়ার্ড প্রসেসিং সফটওয়ার প্রোগ্রাম। এই মাইক্রোসফট প্রোগ্রামটি আবিষ্কার করেন বিল গেটস। রিচার্ড ব্রোডি এবং চার্লস সিমোনি এই দুইজন ব্যাক্তি ১৯৮১ মাইক্রোসফট ওয়ার্ড আবিষ্কার করার জন্য মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটসের কাছে থেকে পল
অ্যালেন ভাড়া করে নিয়েছিলে। তারপর রিচার্ড ব্রোডি এবং চার্লস সিমোনি মাইক্রোসফট ওয়ার্ডটি ১.০ ওয়ার্ড প্রোগ্রাম আবিষ্কার করেন ১৯৮৩ সালের অক্টোবরের দিকে। রিচার্ড ব্রোডি এবং চার্লস সিমোনি প্রথম বাজারে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডটি বাজারে লঞ্চ করেন।
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম কোন কোম্পানির তৈরি
অনেকেরি জানা কথা যে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম মাইক্রোসফট কোম্পানির তৈরি। এই মাইক্রোসফট সিস্টেমকে প্রতিষ্ঠিত করে ১৯৭৫ সালের ৪ই এপ্রিলে আর এই মাইক্রোসফট প্রতিষ্ঠিত করেন বিল গেটস তার পাশা পাশি ছিলেন পল অ্যালেন অল্টেয়ার। মাইক্রোসফট দ্বারা বিভিন্ন কম্পিউটার ও ল্যাপটপের আনুষঙ্গিক সেবা উন্নয়ন
এবং উৎপাদনের করে অনুমোদন বিক্রি করে থাকে। এই মাইক্রোসফট কোম্পানিটির বহুল পরিচিত নাম ডাক আছে। এই উইন্ডোজ সফটওয়্যার দ্বারা অপারেটিং সিস্টেমে অফিস, ইন্টারনেট, স্যুট এগুলোর মেয়াদ শেষ হওয়ার ওয়েব ব্রাউজার হিসেবে কাজ করে।
এই মাইক্রোসফট সফটওয়্যার ২ টি শব্দ থেকে উৎপত্তি হয় মাইক্রোকম্পিউটার ও সফটওয়্যার থেকে। মাইক্রোসফট টাকা ইনকাম করার জন্য সারা বিশ্বে বড় সফটওয়্যার নির্মাতা এত বড় পজিশনে মাইক্রোসফট যায় ২০১৬ সালে।
মাইক্রোসফট অফিস এর কাজ কি
অনেকেই জানে আবার কিছু লোক সংখ্য জানে না যে মাইক্রোসফট অফিস এর কাজ কি। মাইক্রোসফট সফটওয়্যার এমন একটি সফটওয়্যার যা দ্বারা কোনো ল্যাপটপ বা কম্পিউটারের বিজনেস ও অফিসিয়াল কাজে ব্যবহার হয়। অন্য ভাবে বলা যায় যে মাইক্রোসফট অফিস বিভিন্ন ডেস্কটপ এবং সফটওয়্যারের সাথে মিলিত হয়ে
একটি প্যাকেজ তৈরি করা যা অপারেটিং সিস্টেম হিসাবে কাজ করে। এই মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস মাইক্রোসফট অফিসের কথা শোসাল মিডিয়ায় তুলে ধরেন ১৯৮৮ সালে। এবং এই মাইক্রোসফট অফিস সফটওয়্যারটি প্রথম চালু করা হয়ে থাকে ১৯৯০ সালে। এই সফটওয়্যার দিয়ে বিভন্ন কাজ সহজ করে দেয়
আরও পড়ুনঃ মাটিতে পানি থাকা উদ্ভিদের জন্য জরুরি কেন
এবং বিভিন্ন উন্নয়নে সহায়তা করতে কাজ করে। মাইক্রোসফট অফিস বিভিন্ন ভার্ষণের জন্য বাননো হয়েছে। সেগুলো Windows, Linux, Mac OS এসব ছাড়া আরো অনেক অপারেটিং সিস্টেম হিসাবে করে থাকে। মাইক্রোসফট অফিসে বিভিন্ন বছরে নতুন নতুন আপডেট এসে থাকে।
মাইক্রোসফট কোন ধরনের সফটওয়্যার?
মাইক্রোসফট মুলত একটি ওয়ার্ড প্রসেসিং ধরনের সফটওয়্যার। যার মাধ্যমে বিভিন্ন বিজনেস ও অফিসিয়াল কাজ করা খুবই সহজ হয়ে থাকে। মাইক্রোসফট উইন্ডোজের জন্য আর ম্যাক ওএস এর জন্য ওয়ার্ড প্রসেসিং একটি প্রগ্রাম। এই সব প্রোগ্রাম মাইক্রোসফট অফিসের মধ্যেয় পাওয়া যায়। যে কোন ডেস্কটপে প্রাথমিক হিসাবে ওয়ার্ড পাবলিশিং এর কাজ করে থাকে।
আর বাজারে সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয় ওয়ার্ড প্রসেসিং সফটওয়্যার। উইন্ডোজ ৩২ বিটের ভার্সন আর অফিস ৯৫ একসঙ্গে বাজারে মুক্তি পায়। উইন্ডোজ ৯৫ এ কিছু ল্যাকিং থাকার কারণে প্রথমের দিকে সেরকম জনপ্রিয় হয়ে উঠতে পারে নি। কিন্তু পরবর্তীতে এর ল্যাকিং গুলো সারানোর পর বাজারে এর জনপ্রিয়তা অনেক বেশি বেড়ে যায়।
শেষ কথা
আপনাদের সকলের কাছে যদি আমার পোষ্টটি ভালো লেগে থাকে তাহলে পোষ্টটি আপনাদের বন্ধু-বান্ধবী সকলের মাঝে শেয়ার করে দিন। আর নিয়মিত আমার কাছে থেকে পোষ্ট পাওয়ার জন্য আমার ওয়েবসােইটটি ফলো করে রাখুন। নিয়মিত নতুন নতুন আপডেট পেতে ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। পোষ্টটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url