প্রেগনেন্ট হলে কত দিনের মধ্যে বোঝা যায়

প্রেগনেন্ট হলে কত দিনের মধ্যে বোঝা যায় ও বাচ্চা পেটে আসলে কি কি সমস্যা হতে পারে এই সব সম্পর্কে বিভিন্ন কথা বার্তা জানার জন্য এই পোষ্টটি পড়ুন। তাহলে আপনি প্রেগনেন্ট হলে কত দিনের মধ্যে বাচ্চা হয় এই সব বিষয় গুলো বুজতে পারবেন।
প্রেগনেন্ট হলে কত দিনের মধ্যে বোঝা যায়
আপনার জন্য এই পোষ্টের নিচের দিকে প্রেগনেন্ট অবস্থায় মা ও বাচ্চার কি কি সমস্যা হতে পারে এই গুলো সম্পর্কে নতুন কিছু পয়েন্ট যোগ করা হয়েছে। সে পয়েন্ট গুলো আপনি যদি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত ভালো করে মনোযোগ সহকারে পড়েন। আশাকরি তাহলে আপনি এই আটিকেলের মাধ্যেমে প্রেগনেন্ট সম্পর্কে অজানা তথ্য গুলো জনতে পারবেন।

ভুমিকা

বাচ্চা হলো একটি শিশু বা সন্তান, যেটি মানুষ, পশু বা পাখির জন্মগ্রহণ করে। বাচ্চা শব্দটি ছেলে বা মেয়ে কোনটির উল্লেখ নেই, উভয় সন্তানকেই এই শব্দটি দিয়ে বোঝানো হয়ে থাকে। বাচ্চারা অল্প বয়স্ক হওয়ায় তাদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশ হয় না। তাই তাদের বড়দের যত্ন ও ভালোবাসার প্রয়োজন। বাচ্চারা হাঁটা, চলা, কথা বলা এবং অন্যান্য কাজ করা শিখে।


বাচ্চারা কুতুহলী হয়ে তাদের চারপাশের বিষয় জানতে চায়। বাচ্চারা খেলা করে আনন্দ পায় এবং শিক্ষা ও সংস্কৃতি অর্জন করে। বাচ্চারা মানব সমাজের ভবিষ্যত নির্মাণ করে। তাই তাদের সুস্থ ও সুখী জীবন যাপনের জন্য সকলের দায়িত্ব রয়েছে। মেয়েদের বাচ্চা নেওয়ার আগে প্রস্তুতি নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একটি সুস্থ ও সবল শিশুর স্বপ্ন সব দম্পতি দেখে।

তাই স্বপ্নের সূচনা যেন ভালোভাবে হয়। এটাই সত্যি যে একটি সার্থক গর্ভধারণ করার আগেই বিভিন্ন প্ল্যানের উপর নির্ভর করে। সব মহিলা উপকৃত হতে পারেন যদি গর্ভধারণের আগের প্ল্যান সম্পর্কে প্রাথমিক জ্ঞান থাকে। আসুন জেনে নি গর্ভধারণের আগে কী কী প্রস্তুতি নেওয়া দরকার।

প্রেগনেন্ট হলে কত দিনের মধ্যে বোঝা যায়

প্রেগনেন্ট হলে বোঝার জন্য আপনার মাসিক বন্ধ হওয়ার পর প্রেগনেন্সি টেস্ট করা উচিত। সাধারণত মাসিক বন্ধ হওয়ার ১০ থেকে ১৪ দিনের মধ্যে প্রেগনেন্সি টেস্ট করালে সঠিক ফলাফল পাওয়া যায়। তবে এটা মহিলা থেকে ভিন্ন মহিলার উপর নির্ভর করে। কারণ প্রেগনেন্সির লক্ষণ সবার জন্য একই রকম হয় না। কিছু লক্ষণ যেমন পিরিয়ড মিস, বমি বমি ভাব,

স্তনের সংবেদনশীলতা, মাথা ঘুরা, শরীরে দুর্বলতা ইত্যাদি প্রেগনেন্সির সম্ভাব্য লক্ষণ হিসেবে ধরা হয়। আপনি যদি এই লক্ষণগুলো অনুভব করেন তবে একটি মেয়ে প্রেগনেন্ট হতে পারে। আরো বিস্তারিত জানতে চাইলে আপনি নিচের পয়েন্ট গুলো পড়তে পাড়েন। পিরিয়ড মিস হওয়া মানেই যে সেই মহিলার গর্ভবতী হয়ে গেছে এরকম মনে করার কোন

কারণ নেই, তবে অনেক কারণ ও সময়ের জন্য পিরিয়ড মিস হতে পারে। সেজন্য প্রেগনেন্সি টেস্ট করার সঠিক সময় জানা গুরুত্বপূর্ণ। আপনি চাইলে টেস্টিং কিটের মাধ্যমে প্রেগনেন্সি টেস্ট করতে পারেন। পিরিয়ড মিস হওয়া সঙ্গে মিলিত হওয়ার পর পিরিয়ড মিস হলে প্রেগনেন্সি টেস্ট করার জরুরী।তবে বিভিন্ন চিকিৎসক বলে

প্রেগনেন্সি টেস্ট করার সঠিক সময় হলো মাসিক বন্ধ হওয়ার ৩৫ থেকে ৪০ দিনের মধ্যে তবে, এই সময়গুলি সাধারণ হলেও, প্রতিটি মহিলার শরীর আলাদা আলাদা ভাবে কাজ করে, তাই এই সময়গুলি সবার জন্য ঠিক হতে পারে না। যদি আপনি মনে করেন যে আপনি গর্ভবতী হতে পারেন, তাহলে স্বাস্থ্য পেশাদারের সাথে যোগাযোগ করা সবচেয়ে ভালো।

বাচ্চা পেটে আসলে কি কি সমস্যা হতে পারে

বাচ্চা পেটে আসলে বাচ্চা এবং মা উভয়েরই কিছু সমস্যা হতে পারে। বাচ্চার ক্ষেত্রে যে সমস্যা গুলো হয় সে সমস্যা গুলো হলো কোলিক বা পেটে ব্যথা এটি বাচ্চাদের মধ্যে খুব সাধারণ এবং এর কারণ হতে পারে গ্যাস, অপরিণত পাচক সিস্টেম, অসহিষ্ণুতা বা অ্যালার্জি, সংবেদনশীলতা বা বাতাস গিলে ফেলা। ডায়রিয়া বা আমাশয় এটি বাচ্চাদের পেটের

জীবাণু সংক্রমণের একটি সম্ভাব্য লক্ষণ এবং এর কারণ হতে পারে অপরিষ্কার পানি, খাবার বা হাত না ধোয়া। কোষ্ঠকাঠিন্য বা কব্জ এসব কাজ বাচ্চাদের মধ্যে অনেক সময় দেখা যায় এবং এর কারণ হতে পারে পানি বা ফাইবারের অভাব, খাবারের পরিবর্তন, স্ট্রেস বা কৃমি সংক্রমণ। এছাড়াও মায়ের ক্ষেত্রে কি সমস্যা গুলো হলো কৃমি সংক্রমণের ফলে

পেটে ব্যথা হতে পারে। নাভির ব্যথা এটি বাচ্চা পেটে আসার পর মার নাভির চারপাশে ব্যথা হতে পারে। এটি সাধারণত নাভির স্নায়ু বা নাভির পাতলা অংশের আঘাতের ফলে হয়। পেটের চামড়ার খেঁজ এটি বাচ্চা পেটে আসার পর মার পেটের চামড়া শিথিল হয়ে যায় এবং এটি খেঁজে বা ব্যথা করে। এটি সাধারণত পেটের চামড়ার উপরের

স্তরের আঘাতের ফলে হয়। পেটের সংকোচন এটি বাচ্চা পেটে আসার পর মার পেটের পেশী সংকোচিত হয়ে যায় এবং এটি পেটে ব্যথা বা ক্র্যাম্প হিসেবে অনুভব হয়। এটি সাধারণত পেটের পেশীর শক্তিশালী কাজের ফলে হয়। প্যাংক্রিয়াটাইটিস এটি একটি মারাত্মক অসুখ


যা ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে খুবই সাধারণ। বাচ্চা পেটে আসলে এই সমস্যাগুলো সম্পর্কে আপনার ডাক্তারের সাথে আলোচনা করুন এবং প্রয়োজনে চিকিৎসা নিন। এছাড়া আপনি কিছু ঘরোয়া প্রতিকার বা পরিচর্যা অনুসরণ করতে পারেন, যেমন

  • বাচ্চাকে নিয়মিত ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী বুকের দুধ বা ফর্মুলা খাওয়ান।
  • বাচ্চাকে খাওয়ানোর পর উঠিয়ে ধরে বাতাস বের করান।
  • বাচ্চাকে নিয়মিত পানি খাওয়ান।
  • বাচ্চাকে ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার যেমন ফল, সবজি, আনাজ ইত্যাদি খাওয়ান।
  • বাচ্চাকে পরিষ্কার পানি এবং খাবার দেওয়া নিশ্চিত করুন।
  • বাচ্চাকে নিয়মিত শারীরিক চর্চা করান।
  • মাকে নিয়মিত পানি খাওয়ান।
  • মাকে পেটের চামড়া নিয়মিত মসৃণ করে মালিশ করান।
  • মাকে পেটের সংকোচনের জন্য গরম প্যাড বা বোতল ব্যবহার করান।
  • মাকে পেটের ব্যথা হলে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যথানিবারক ওষুধ খাওয়ান।

এই সমস্যাগুলোর মধ্যে অনেকগুলো সাধারণ ওষুধ বা সঠিক পরিচর্যা দিয়ে সমাধান করা যায় তবে, যদি বাচ্চার ব্যথা বারবার হয় বা ব্যথা তাকে কষ্ট দেয়, তখন সময় নষ্ট না করে ডাক্তার দেখানো উচিত।

পিরিয়ড মিস না হলে কি গর্ভবতী হয়

পিরিয়ড মিস না হলে গর্ভবতী হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম, কিন্তু একেবারে অসম্ভব নয়। কিছু কারণে আপনি পিরিয়ড মিস না করেও গর্ভবতী হতে পারেন, যেমন আপনার মাসিক চক্র অনিয়মিত হলে, আপনি কখন ডিম্বাণু নিষ্ক্রিয় হয়েছে তা জানতে পারবেন না। তাই আপনি পিরিয়ড চলাকালীন অসুরক্ষিত যৌনমিলনে ডিম্বাণু নিষিক্ত হতে পারে।

আপনি গর্ভধারণের পরে কিছু রক্তপাত দেখতে পারেন, যা গর্ভরোপণ রক্তপাত বলে। এটি ডিম্বাণু জরায়ুর দেওয়ালে সংযুক্ত হওয়ার সময় ঘটে। অনেকেই এটিকে পিরিয়ড মনে করেন। আপনি গর্ভবতী হওয়ার পরেও কিছু রক্তপাত দেখতে পারেন, যা সাধারণত গর্ভপাতের লক্ষণ নয়। এটি কিছু সমস্যার কারণে হতে পারে,

যেমন জরায়ুর মুখের রক্তস্রাব, জরায়ুর দেওয়ালের প্রদাহ, বাহ্যিক গর্ভকোষ বা গর্ভকোষের বিভক্তি। তাই আপনি যদি পিরিয়ড মিস না করেও গর্ভবতী হতে চান, তবে আপনার শরীরের অন্যান্য লক্ষণগুলি লক্ষ্য করুন, যেমন ব্যাথাযুক্ত, কোমল এবং ভারী স্তন,

বদগন্ধ বা ঘৃণা, বমি বা বমির অনুভূতি, ক্লান্তি, মাথা ব্যাথা, মুড সুইং, পেটের ফোলা বা ব্যাথা ইত্যাদি। এই লক্ষণগুলি পিরিয়ড মিস করার আগেও দেখা যেতে পারে। এছাড়াও আপনি পিরিয়ড মিস হওয়ার আগে গর্ভবতী হওয়ার কিছু সম্ভাবনা দেখতে পারেন সে নিয়ম গুলো হলো

  • গর্ভবতী হওয়ার প্রাথমিক পর্যায়ে স্তনের আকারে পরিবর্তন ঘটতে পারে।
  • পিরিয়ডের সময় ডিম্বাণু সক্রিয় থাকতে পারে, তাই অসুরক্ষিত যৌনমিলনে সামান্য হলেও ডিম্বাণু নিষিক্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
  • এমপ্লান্টেশন ব্লিডিং নিষিক্ত ডিম্বাণু জরায়ুর আস্তরণের সাথে সংযুক্ত হওয়ার সময় সামান্য রক্ত নিঃসৃত হতে পারে, যা কিছুক্ষেত্রে পিরিয়ড মনে করা হতে পারে।
  • তবে এই সব সমস্যা সমাধানের জন্য চিকিৎসকের কাছে পরামর্শ নেওয়া উচিত।
  • আশা করি আপনার প্রশ্নের উত্তর পেয়েছেন।

মেয়েদের বাচ্চা হওয়ার সময় কি কি ঝুকি থাকে

মেয়েদের বাচ্চা নেওয়ার আগে প্রস্তুতি নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একটি সুস্থ ও সবল শিশুর স্বপ্ন সব দম্পতি দেখে। এটাই সত্যি যে একটি সার্থক গর্ভধারণ, গর্ভধারণ করার আগেই বিভিন্ন প্ল্যানের উপর নির্ভর করে। সব মহিলা উপকৃত হতে পারেন যদি গর্ভধারণের আগের প্ল্যান সম্পর্কে প্রাথমিক জ্ঞান থাকে। তবে মেয়েদের বাচ্চা হওয়ার সময়

বিভিন্ন ধরণের ঝুকি থাকতে পারে। সে ঝুকি গুলো হলো বয়স বেড়ে গেলে গর্ভবতী হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। আবার বয়স কম হলে গর্ভবতী হওয়ার সময় সন্তানের জন্মদোষ বা মাতৃমৃত্যুর ঝুকি বেড়ে যায়। সাধারণত ২০ থেকে ৩৫ বছরের মধ্যে গর্ভবতী হওয়া উচিত। গর্ভবতী হওয়ার আগে যদি কোনো শারীরিক বা মানসিক রোগ থাকে,

তবে সেটা গর্ভবতী হওয়ার সময় ঝুকি তৈরি করতে পারে। যেমন, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, থাইরয়েড, ডিপ্রেশন, এনামিয়া ইত্যাদি। এই রোগগুলো গর্ভবতী হওয়ার আগে চিকিৎসা করে নিতে হবে। গর্ভবতী হওয়ার সময় খাবার ও জীবনধারা গর্ভবতী হওয়ার সময় স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে। ফল, শাকসবজি, ডুগডুগি, মাংস, ডাল, পানি ইত্যাদি নিয়মিত খেতে হবে।

কোনো ধরণের মাদকদ্রব্য, সিগারেট, কফি, চা, কালো পানি ইত্যাদি এড়িয়ে চলতে হবে। এছাড়া নিয়মিত ব্যায়াম ও পর্যাপ্ত ঘুম নিতে হবে। গর্ভবতী হওয়ার সময় কিছু সংক্রমণ সন্তানের উপর খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে। যেমন, রুবেলা, সাইটোমেগালোভাইরাস, টক্সোপ্লাজমা, হেপাটাইটিস বি, এইডস, সিফিলিস ইত্যাদি।

এই সংক্রমণগুলো থেকে বাঁচার জন্য নিয়মিত চেক-আপ করাতে হবে এবং প্রয়োজনে টিকা নিতে হবে। গর্ভবতী হওয়ার সময় অস্বাভাবিক রক্তপাত বা গর্ভবতী হওয়ার সময় কিছু কারণে রক্তপাত হতে পারে। যেমন, গর্ভাশয়ের মুখের নিচে প্লাসেন্টা থাকা, গর্ভাশয়ের মুখ থেকে প্লাসেন্টা বের হওয়া, গর্ভাশয়ের পাতলা দেওয়াল থেকে প্লাসেন্টা বিচ্ছিন্ন হওয়া,

গর্ভাশয়ের দেওয়ালে ফাটা পড়া ইত্যাদি। এই অবস্থায় মা ও সন্তান উভয়েরই জীবন ঝুকিতে পড়ে। এই ঝুকি থেকে বাঁচার জন্য রক্তপাতের লক্ষণ দেখা মাত্র ডাক্তারের কাছে যেতে হবে। এছাড়া আরও কিছু ঝুকি থাকতে পারে, যেমন, গর্ভবতী হওয়ার সময় উচ্চ রক্তচাপ, প্রসবের সময় অতিরিক্ত রক্তপাত, গর্ভবতী


হওয়ার সময় মাত্রাতিরিক্ত পানি জমা। কিছু মা, বিশেষ করে প্রথমবার মা হওয়া মানুষগুলো, অনেক দীর্ঘ সময় ধরে প্রসব করতে পারে। এছাড়াও এই অবস্থায়, মা এবং শিশু উভয়েরই সংক্রামণ এবং অন্যান্য ঝুকির সম্মুখীন হতে পারে।

  • শিশুর অবস্থান যখন মাথা নিচে অথবা পিঠ নিচে থাকে, তখন প্রসবের সময় ঝুকি বাড়ায়।
  • নাভিস্নায়ু শিশুর হাত বা পা দ্বারা আটকে যেতে পারে অথবা শিশুর গলা চারপাশে ঘুরে যেতে পারে।
  • অনেক সময়, প্রসবের সময় শিশুর হৃদয় বিতরণ অস্বাভাবিক হলে তা অবশ্যই সমস্যা নয়। কিন্তু যদি পরীক্ষার ফলাফল বড় সমস্যা দেখায়, তাহলে ডেলিভারি তাৎপরতা দিয়ে হতে পারে।
  • যদি মায়ের পানি ভেঙ্গে যায় এবং 24 ঘন্টার মধ্যে প্রসব শুরু না হয়, তাহলে সংক্রামণ হতে পারে। এই অবস্থায় গর্ভস্থ শিশু অথবা নবজাতক শিশু যথেষ্ট অক্সিজেন পায় না।
  • যদি ডেলিভারির সময় গর্ভাশয়ে ছিদ্র হয় অথবা গর্ভাশয় প্লাসেন্টা প্রসারিত করতে পারে না, তাহলে ভারী রক্তপাত হতে পারে।

এই সমস্যাগুলো সবসময় ঘটে না, কিন্তু এগুলো সম্ভাব্য ঝুকি যা মেয়েদের বাচ্চা হওয়ার সময় ঘটতে পারে। সবসময় নিজের স্বাস্থ্য পরিষেবা প্রদানকারীর সাথে যোগাযোগ রাখা এবং নিয়মিত চিকিৎসা পরামর্শ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।

শেষ কথা

আপনাদের সকলের কাছে যদি আমার পোষ্টটি ভালো লেগে থাকে তাহলে পোষ্টটি আপনাদের বন্ধু-বান্ধবী সকলের মাঝে শেয়ার করে দিন। আর নিয়মিত আমার কাছে থেকে পোষ্ট পাওয়ার জন্য আমার ওয়েবসােইটটি ফলো করে রাখুন। নিয়মিত নতুন নতুন আপডেট পেতে ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। পোষ্টটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন